মো.সাজজাত হোসেন
টাঙ্গাইল-৭ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ ও স্বতন্ত্রের মো.নুরুল ইসলাম আপিলের মাধ্যমে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
রোববার (২৬ ডিসেম্বর) নির্বাচন ভবনে আপিল শুনানি শেষে প্রার্থিতা ফিরে পান তারা। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ তাদের প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা করেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ২০ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলের জেলা নির্বাচন অফিসে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ে ঋণ খেলাপির জামিনদার হওয়ায় নৌকার প্রার্থী খান আহমেদ শুভর ও এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের সঙ্গে গড়মিল থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মো.নুরুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এরপর তারা নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন।
এছাড়া উপজেলার ১৪টি ইউপিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা মোটরসাইকেল শোভাযাত্রসহ আনন্দ মিছিল করে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মিষ্টিও বিতরণ করা হয়।
মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মীর এনায়েত হোসেন মন্টু বলেন, খান আহমেদ শুভ প্রার্থীতা ফিরে পাওয়ায় আমরা আনন্দিত। দলের নেতাকর্মীরাও উৎসাহ উদ্দিপনা নিয়ে নৌকার প্রচারণা চালাবেন বলে আশা করছি।
খান আহমেদ শুভ সাংবাদিকদের জানান, নিজে কোনো ঋণ গ্রহণ করিনি এবং ঋণ খেলাপিও ছিলাম না। এক ব্যক্তির ঋণের জিম্মাদার থাকার কারণে আমার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিলো। আপিলে ন্যায় বিচার পেয়েছি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মো.নুরুল ইসলাম জানান,আপিলের মাধ্যমে ন্যায় বিচার পেয়েছি। সঠিকভাবে ভোট হলে আমার জয় নিশ্চিত।
উল্লেখ্য, উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ ছাড়াও জাতীয় পার্টির জহিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির রুপা রায় চৌধুরী ও ওয়ার্কার্স পার্টির গোলাম নওজব চৌধুরী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। ২৭ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১৬ জানুয়ারি এ আসনের উপনির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
Thanks for sharing. I read many of your blog posts, cool, your blog is very good.