মো.সাজজাত হোসেন
টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনের সংসদ সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা একাব্বর হোসেনের জানাজার নামাজ সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার ১টা ৩০ মিনিটের পর লাখো মানুষের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রিয় মর্যাদায় মির্জাপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম মাঠে তাঁর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেছেন মির্জাপুর কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মো.সালাউদ্দিন আশরাফী। এতে দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, পোষ্টকামুরী নিজ গ্রামের বাড়ি পারিবারিক কবরস্থানেই একাব্বর হোসেনকে দাফন করা হবে। জানাজার আগেই এ ঘোষণা দেন এমপি পুত্র ব্যারিস্টার তাহরীম হোসেন সীমান্ত।
নিহতের স্ত্রী ঝর্ণা হোসেন বলেন, তার স্বামী (একাব্বর হোসেন) অসিয়ত করে গেছেন তাকে যেন মা-বাবার কবরের পাশে শায়িত করা হয় এবং শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম মাঠে জানাজা পরানো হয়। ।
তিনি জানান, তার স্বামী (একাব্বর হোসেন) দীর্ঘদিন ধরে কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছিলেন। গত ১৮ অক্টোবর তিনি ব্রেন স্ট্রোক করেন। পরে তাকে সিএমএইচএ ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার ১৬ নভেম্বর দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
১৯৫৬ সালের ১২ জুলাই মির্জাপুর উপজেলার পোষ্টাকামুরী গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ওয়াজউদ্দিন এবং মাতার নাম রোজিনা বেগম।
১৯৯০ সালে তিনি মির্জাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এরপর তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনের এমপি নির্বাচিত হন। এর পর ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হন।
এ ছাড়া তিনি জাতীয় সংসদে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.