জীবন থেকে আলোকপাত
প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক মুস্তাফা মাসুদ। প্রকৃত নাম মুহাম্মদ গোলাম মুস্তাফা। ছড়া-কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ-নিবন্ধসহ শিশুসাহিত্যের নানা দিক নিয়ে লিখে খ্যাতি অর্জন করেছেন। বাংলা শিশুসাহিত্যে যাঁরা নতুন মাত্রা যোগ করে চলেছেন, মুস্তাফা মাসুদ তাঁদেরই একজন। তিনি ১৯৫২ সালের ১১ই আগস্ট যশোরের পাইকপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মায়ের নাম জহুরন নেসা। পিতার নাম মুজিবর রহমান বিশ্বাস। ১৯৬৮ সালে প্রথম বিভাগে এসএসসি, ১৯৭০ সালে প্রথম বিভাগে এইচএসসি, ১৯৭৩ সালে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্মানে উচ্চতর দ্বিতীয় শ্রেণিতে চতুর্থ স্থান এবং ১৯৭৪ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উচ্চতর দ্বিতীয় শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। উল্লেখ্য, ওই দুবছরে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় কেউই প্রথম শ্রেণি পাননি।
তিনি ১৯৭৭ সালের ৪ঠা মার্চ প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে যোগদান করেন। একযুগ পর উপপরিচালক হিসেবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনে যোগদান করেন ১৯৮৯ সালের জুন মাসে। উভয় কর্মস্থলে সর্বমোট তেত্রিশ বছর চাকরি শেষে ২০০৯ সালে অবসর গ্রহণের পর বেশ কিছুদিন জাতীয় দৈনিক জনকণ্ঠের সহকারী সম্পাদক হিসাবে কাজ করেন। বর্তমানে লেখালেখি ও সম্পাদনা কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন বরেণ্য এই শিশুসাহিত্যিক।
তাঁর স্ত্রী মিসেস জাহানারা খাতুন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি স্কুলশিক্ষিকা। তিনি এক ছেলে এক মেয়ের জনক। মেয়ে বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক ও নাট্যকার নাসরীন মুস্তাফা (প্রকৃত নাম নাসরীন জাহান লিপি; স্থপতি ও বিসিএস তথ্য ক্যাডারের কর্মকর্তা)। ছেলে বায়েজীদ মুস্তাফা। গিটারশিল্পী ও গ্রাফিক্স ডিজাইনার।
জনপ্রিয় লেখক মুস্তাফা মাসুদ শিশু-কিশোরদের জন্য প্রচুর লিখেছেন এবং এখনো লিখেই চলেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর রচিত পঞ্চাশের অধিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর লেখালেখির শুরু প্রাথমিক স্কুলে পড়ার সময়- গত শতকের ছয়ের দশকের শুরুর দিকে। প্রথম প্রকাশিত লেখা- একটি কিশোর কবিতা। সেটি যশোর থেকে প্রকাশিত ও নাজিমউদ্দিন আল আজাদ সম্পাদিত যুগের ডাক (অধুনালুপ্ত) পাক্ষিক পত্রিকায় ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৭২ সালে কলেজে পড়ার সময় সুলিপি নামক সৃজনশীল সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করেন। বর্তমানে শিশুসাহিত্যের উৎকর্ষধর্মী পত্রিকা শিশুসাহিত্য সারথির সহযোগী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শিশু-কিশোর উপযোগী তাঁর উল্লেখযোগ্য বইগুলোর মধ্যে রয়েছে, হিজলডাঙ্গার মুক্তিবাড়ি (মুক্তিযুদ্ধের কিশোরগল্প), স্বাধীনতা প্রিয় স্বাধীনতা (মুক্তিযুদ্ধের কিশোরকবিতা ও ছড়া, প্রকাশক- বাংলাদেশ শিশু একাডেমি), ভালোবাসি আকাশটা নীল নীল (মুক্তিযুদ্ধের কিশোর কবিতা ও ছড়া), আমার দেশের মাটির গন্ধে (প্রবন্ধ), আলোর মিছিল (গল্প), ভূতবাহিনীর কান্ড (গল্প), কালাভূতের সাঙ্গোপাঙ্গ (গল্প), জলেশ^রের ভূতের কান্না (গল্প), মা (গল্প), মিষ্টি ছড়া মজার ছড়া (প্রকাশক- বাংলাদেশ শিশু একাডেমি), হাজী মোহাম্মদ মোহসীন (জীবনী, প্রকাশক- বাংলাদেশ শিশু একাডেমি), জানার আছে কত কিছু (প্রবন্ধ), ম্যাও বাবু ও লিথিমণি (উপন্যাস, প্রকাশক- বাংলাদেশ শিশু একাডেমি), সোনালি বিড়াল (রূপকথা), চালকুমড়োর পেটে সাতভাই (রূপকথা, প্রকাশক- বাংলাদেশ শিশু একাডেমি), রূপকথার ঝুলি, আকাশ পরীর গল্প (রূপকথা), চলে এসো রূপকথার রাজ্যে, সোনালি আপেল (রূপকথা), চাঁদনি ও ডাইনির গল্প (রূপকথা), কাঁকড়া ও বকের গল্প (রূপকথা), রূপকথাসমগ্র, আলোর কুসুম (নীতিকবিতা), ফুলের মতো সুন্দর (নীতিগল্প), আলোর মানিক (নীতিগল্প) ইত্যাদি।
শিশুসাহিত্যিক হিসেবে মুস্তাফা মাসুদের পরিচিতি থাকলেও বড়োদের জন্য তিনি লিখেছেন দুটি গবেষণামূলক গ্রন্থ। যশোরের লোকসাহিত্য (প্রকাশক- বাংলা একাডেমি), ও বাংলা সনের যত কথা। আরো তিনটি অনুবাদগ্রন্থও রয়েছে তাঁর। এগুলো হচ্ছে, গান্ধী ও জিন্নাহর সংলাপ এবং অন্যান্য, রোহিঙ্গাদের ইতিহাস ও সংস্কৃতির রূপরেখা, এবং অসত্যের কালোমেঘ।
দীর্ঘ ও বর্ণাঢ্য সাহিত্য-জীবনে দেশের প্রায় সব শিশু-কিশোর পত্রিকা ও সাময়িকীতে তাঁর নানা স্বাদের লেখা প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, বাংলা ভাষা, বঙ্গবন্ধু ইত্যাদি বিষয়ে তাঁর লেখা বহুসংখ্যক ছড়া-কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ-নিবন্ধ রয়েছে। লেখালেখিতে এখনও তিনি নিরলসভাবে নিবেদিত। প্রতিনিয়ত ছুটে চলছেন আলোর সড়ক ধরে ।
শিশু-কিশোর-তরুণদের মানস-ভুবনে দেশপ্রেম, নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যপ্রীতি এবং শুভ ও কল্যাণবোধের স্ফূরণই মুস্তাফা মাসুদের শিশুসাহিত্যের মূল বৈশিষ্ট্য। তাঁর মজার মজার লেখা কোমলমতি শিশু-কিশোরদের আনন্দদানে ও মনোবিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার মতো দীপ্তোজ্জ্বল। তিনি বিনির্মাণ করেছেন সৃষ্টিশীল চেতনা সমৃদ্ধ শিশুসাহিত্যের স্বতন্ত্র্য এক সোনালি জগৎ।
তিনি সারা বাংলাদেশব্যাপী ছেটোগল্প প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়ে অভিযাত্রিক সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৭৯, শিশু একাডেমি প্রকাশিত জীবনীগ্রন্থ হাজী মোহাম্মদ মোহসীন-এর জন্য অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ১৪০৫ ও কথাপ্রকাশ প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধের কিশোরগল্পগুচ্ছ হিজলডাঙ্গার মুক্তিবাড়ি এর জন্য ২০১৭ সালে অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরস্কার লাভ করেছেন।
সাক্ষাৎকার
বাংলা ভাষার শিশুসাহিত্যে নাক্ষত্রিক আলো ছড়ানো শিশু-কিশোরদের প্রিয় লেখক মুস্তাফা মাসুদের একটি সাক্ষাৎকার ৯ই আগস্ট, ২০২০ গ্রহণ করা হয়েছে।
সাক্ষাৎকারটি মির্জাপুর প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
আবেদীন জনী: আপনার লেখালেখি শুরু হয়েছিল কখন থেকে?
মুস্তাফা মাসুদ: আমার লেখালেখির শুরু একেবারে বাল্যকালে। ১৯৬১ সালে আমি যখন চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র, তখন এক সন্ধ্যায় পূর্ণিমার চাঁদ নিয়ে একটি কবিতা লিখেছিলাম। সেই থেকে শুরু। ১৯৬৭ সালে নবম শ্রেণিতে পড়াকালে আমার লেখা প্রথম পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সেটিও একটি কবিতা।
আবেদীন জনী: প্রথম প্রকাশিত বইটি সম্পর্কে জানতে চাই। এ পর্যন্ত আপনার কতগুলো বই প্রকাশিত হয়েছে?
মুস্তাফা মাসুদ: প্রথম প্রকাশিত মৌলিক বই ‘আলোর কুসুম’। একটি নীতিমূলক কিশোর কবিতার বই। বইটির প্রকাশকাল ১৯৮৬ খ্রি.। এ যাবত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৫৫টির মতো হবে।
আবেদীন জনী: আপনি তো একজন প্রখ্যাত ও জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক। আপনার প্রচুর পাঠক রয়েছে। একজন শিশুসাহিত্যিকের জনপ্রিয়তা অর্জনের গোপন রহস্য কী?
মুস্তাফা মাসুদ: কোনো গোপন রহস্য আছে কি না, আমার জানা নেই। তবে লেখকের লেখায় একধরনের জাদুকরী শক্তি ও ঘোর লাগানোর মতো স্নিগ্ধতা অবশ্যই থাকতে হবে। শিশুর মনকে তীব্রভাবে আকর্ষণের ক্ষমতা থাকলেই লেখা পাঠককে টানে।
আবেদীন জনী: আপনার রচিত কোন কোন বই বেশি পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে?
মুস্তাফা মাসুদ: আমার লেখা স্বাধীনতা প্রিয় স্বাধীনতা, হিজলডাঙ্গার মুক্তিবাড়ি, মিষ্টি ছড়া মজার ছড়া, ম্যাওবাবু ও লিথিমণি, ভূতের বাড়ি দাওয়াত ছিল, মাকে নিয়ে গল্প, টুনটুনির সারাদিন, জানার আছে কতকিছু এবং রূপকথাসমগ্র বেশি পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে ।
আবেদীন জনী: সহজ ভাষায় লিখতে আমায় কহ যে/ সহজ করে যায় না লেখা সহজে।শিশুসাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের লাইন দুটির সাথে আপনি কি একমত?
মুস্তাফা মাসুদ: অবশ্যই একমত। এরচেয়ে সত্য কথা আর হয় না।
আবেদীন জনী: শিশুসাহিত্যের নানা বিষয়ে বিস্তর কাজ করেছেন আপনি। কিন্তু এর কোন দিকটি নিয়ে কাজ করতে বেশি আনন্দ পান?
মুস্তাফা মাসুদ: গল্প। তবে ছড়া-কবিতা আর প্রবন্ধ লিখতেও কম আনন্দ পাই না।
আবেদীন জনী: সৃজন-ভাবনায় বিরূপ প্রভাব ফেলেছে- লেখকজীবনে এমন কোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন কি?
মুস্তাফা মাসুদ: তা মাঝে মাঝে হয়েছি বইকি! তবে সেগুলি স্থায়ী এবং বড়োধরনের কিছু নয়। মোটামুটি নির্বিঘ্নেই তো পেরিয়ে এলাম এতটা পথ। এখনো লিখে চলেছি।
আবেদীন জনী: কেউ কেউ বলেন, সাহিত্য জগতে ছড়াকার বা শিশুসাহিত্যিকদের খুব একটা গুরুত্ব নেই। এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কী?
মুস্তাফা মাসুদ: এ ব্যাপারে যারা নেতিবাচক মন্তব্য করেন, তারা সঠিক বলেন না। হয় তারা শিশুসাহিত্য রচনা করতে পারেন না বলে হিংসা থেকে এমন কথা বলেন, নয় তো শিশুসাহিত্যের অপরিমেয় সম্ভার এবং উৎকর্ষপূর্ণ গরিমা সম্পর্কে ধারণা না থাকার কারণেই এমনটি বলেন।
আবেদীন জনী: বাংলা ভাষার শিশুসাহিত্যের বর্তমান অবস্থা আপনার দৃষ্টিতে কেমন?
মুস্তাফা মাসুদ: বাংলা ভাষায় শিশুসাহিত্যর চলমান অবস্থা খুবই সন্তোষজনক বলে মনে করি। ছড়া-কবিতা, গল্প, উপন্যাস, রূপকথা, সায়েন্স ফিকশন ইত্যাদি শাখা আজ ফুলেফলে সমৃদ্ধ। অবশ্য এখানেও যে কিছু জঞ্জাল নেই, তা বলব না। কিন্তু তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই; ক্রমাগত সুবাতাসের নন্দিত আবহে ওসব জঞ্জাল একদিন ধুয়েমুছে যাবে বলেই আমার বিশ্বাস। আর যদি সবটা নাও যায়, ক্ষতি নেই; শিশুসাহিত্যের বেগবান ধারা ক্রমেই আরও বেগবান হবে।
আবেদীন জনী: শিশুসাহিত্যিক না হলে কী হতেন?
মুস্তাফা মাসুদ: সম্ভবত লোকসাহিত্যের গবেষক হতাম। কারণ, ওই সেক্টরে ছাত্রজীবন থেকেই আমার নিবিড় অনুশীলন আর অধ্যয়ন ছিল। মাস্টারস-এ থিসিস পেপার ছিল: যশোরের লোকসংস্কৃতি: মেয়েলি গীত। তারপর লোকসাহিত্য নিয়ে একসময় অনেক প্রবন্ধ লিখেছি; নামি গবেষণাপত্রে সেগুলো ছাপাও হয়। পিএইচডি এর রেজিস্ট্রেশন পেয়েছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। থিসিস-এর বিষয় ছিল: যশোরের লোকসাহিত্য: ছড়া, ধাঁধা, প্রবাদ-প্রবচন। চাকরি পরিবর্তনের কারণে কাজটি আর শেষ করতে পারিনি। পরে ১৯৯৪ সালে এটি বাংলা একাডেমি থেকে বই আকারে প্রকাশিত হয়।
আবেদীন জনী: শিশুসাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে কী কী বিষয় মনে রাখা বা মেনে চলা উচিৎ?
মুস্তাফা মাসুদ: কয়েকটি বিষয় অত্যন্ত সচেতনভাবে মনে রাখতে হবে। শিশুদের উপযোগী বিষয় নির্বাচন, সহজ সরল এবং মনকাড়া শিল্পিত ভাষা, শব্দ নির্বাচনের ক্ষেত্রে ও উপস্থাপনায় সজাগ পরিমিতিবোধ এবং সর্বোপরি রচয়িতার একটি সংবেদনশীল এবং সৃজনশীল ইতিবাচক দরদি মন থাকা অপরিহার্য।
আবেদীন জনী: আলোর ফুল ফোটাতে ফোটাতে এই যে এতদূর পথ এসেছেন, এ পথ চলায় সবচেয়ে আনন্দঘন মুহুর্তটির কথা যদি বলতেন-
মুস্তাফা মাসুদ: অর্ধশতকের এই দীর্ঘ পথচলায় আনন্দের অনেক স্মৃতি আছে। তার মধ্যে একটির কথা বলতে হলে অবশ্যই সেই ঘটনার কথা বলতে হয়: আমি এবং আমার মেয়ে নাসরীন মুস্তাফার একই সালে দুটি ভিন্ন বিভাগে অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার অর্জন। ১৪০৫ সালে আমরা এই পুরস্কার অর্জন করি। আমি জীবনী শাখায়। আর নাসরীন বিজ্ঞান শাখায়। এদিন যে আনন্দ পেয়েছিলাম, তার তুলনা হয় না।
আবেদীন জনী: এখনও পূরণ হয়নি- এমন একটা স্বপ্নের কথা জানতে চাই।
মুস্তাফা মাসুদ: একটি আত্মজৈবনিক কিশোর উপন্যাস এবং অন্তত দুটি মুক্তিযুদ্ধের কিশোর উপন্যাস রচনার ইচ্ছে আমাকে দারুণভাবে তাড়া করে ফেরে।
আবেদীন জনী: নবীন বা তরুণ শিশুসাহিত্যিকদের উদ্দেশে কিছু বলুন।
মুস্তাফা মাসুদ: নবীন বা তরুণ শিশুসাহিত্যিকদের উদ্দেশে বলব- উৎকৃষ্ট শিশুসাহিত্য বেশি বেশি পড়ুন আর আত্মস্থ করুন। লেখায় যত্ববান ও পরিশ্রমী হোন। সর্বদা শুভ ও কল্যাণবোধ লালন করুন। নেতিবাচকতা ও লেজুড়বৃত্তি পরিহার করুন।
আবেদীন জনী: আমাকে সময় দেওয়ার জন্য অজস্র ধন্যবাদ। শ্রদ্ধাসহ শুভকামনা রইল।
মুস্তাফা মাসুদ: আপনাকেও ধন্যবাদ। সবার জন্য শুভকামনা।
ww3sbi
can you buy priligy in the u.s. Susan Baxter, Maxine Johnson, Lindsay Blank, Anna Cantrell, Shelagh Brumfitt, Pamela Enderby, and Elizabeth Goyder
6 Infectious Diseases buy priligy online safe Patients who received the dopamine infusion underwent postoperative RRT five times more frequently than patients who did not receive the dopamine infusion 6
Its administration is only accepted if there are no safer therapeutic alternatives, and the benefits outweigh the possible risks can i purchase cytotec pills